ইতালি ভিসা খরচ
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই ভালো আছেন ও সুস্থ আছেন। বন্ধুরা আজ আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দেবো আপনারা অর্থাৎ আমাদের যে সমস্ত বন্ধুরা ইতালি যেতে ইচ্ছুক তাদের ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসা খরচ বাবদ কত টাকা দিতে হবে।
ইতালি ভিসা খরচ জানতে চাওয়ার প্রধান কারণ হল আপনারা ইতালি যেতে চান, তা হতে পারে আপনারা ভ্রমণ করার জন্য, কোন কাজের সূত্রে, অথবা কোন চিকিৎসার খাতীরে আবার অনেক স্টুডেন্ট ইতালিতে পড়াশোনার জন্যও ইতালি ভিসার খরচ জানতে চান। তা বন্ধুরা আপনারা যে কারণেই ইতালি যেতে চান না কেন আপনাদের ইতালির ভিসার খরচ প্রথমে জানা দরকার। এছাড়াও কিভাবে ইতালি যাওয়া যায় ইতালি কাজের ভিসা এবং ইতালি যাওয়ার জন্য কি কি লাগবে সে সম্পর্কেও আপনাদের জানা প্রয়োজন। তাই বন্ধুরা আপনারা যদি ইতালি ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেল একদম শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
যারা ইতালি যেতে ইচ্ছুক, তাদের প্রথমে ইতালি ভিসা খরচ কত তা জানতে হবে। কারণ ইতালি যেতে হলে আপনার অনেক টাকার প্রয়োজন হবে। ইতালি ভিসা খরচ নির্ভর করবে আপনার ইতালি ভিসা ক্যাটাগরির উপর। ইতালিতে দুই ধরনের ভিসা প্রচলিত আছে। ইতালি সিজনাল ভিসা ও ইতালি নন সিজনাল ভিসা।
আপনি যদি সিজনাল ভিসা ইতালি যেতে চান, তাহলে আপনার সর্বনিম্ন ৩/৪ লক্ষ টাকা লাগবে। আবার আপনি যদি নন সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি যেতে চান, তাহলে আপনাকে ৯/১০ লক্ষ টাকা জমা দিতে হবে।
তো বন্ধুরা এখন আপনাদের সিজনাল ভিসা এবং ননসিজোনাল ভিসা সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন। বন্ধুরা, সিজনাল ভিসা হলো যে সমস্ত ব্যক্তি ইতালিতে কোন ভ্রমণ অথবা ব্যবসার খাতিরে যেতে চান তাদের সিজনাল ভিসার জন্য আবেদন অথবা এপ্লাই করতে হবে। সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি গেলে আপনি সর্বনিম্ন ৬ মাস এবং সর্বোচ্চ ৯ মাস পর্যন্ত ইতালিতে থাকতে পারবেন।
এবার আমরা জানবো ননসজনাল ভিসা কি। বন্ধুরা আপনারা যারা কাজের সূত্রে ইতালি যেতে ইচ্ছুক তাদের ক্ষেত্রে ননসিজোনাল ভিসা প্রযোজ্য অর্থাৎ আপনাকে নন সিজনাল ভিসার জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে। বন্ধুরা এ ক্ষেত্রে আপনি যেহেতু কাজের সূত্রে ইতালিতে যাচ্ছেন সেহেতু আপনি অনেকদিন পর্যন্ত ইতালিতে থাকার সুযোগ পাবেন। কারণ ইতালি সরকার নন-সিজোনাল ভিসার ক্ষেত্রে যে সমস্ত ব্যক্তি ইতালিতে গিয়ে থাকেন তাদেরকে সর্বনিম্ন ২ থেকে ৩ বছর ইতালিতে থাকতে দেন ইতালি সরকার। এই ক্ষেত্রে সিজনাল ভিসার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রকারভেদ রয়েছে যেমন, ইতালি স্পন্সর ভিসা, ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা, ইতালি কৃষি ভিসা, ইতালি মেডিকেল ভিসা, ইতালি টুরিস্ট ভিসা। এছাড়াও ইতালিতে প্রতিবছর বহু দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ হয়ে থাকে।
তো বন্ধুরা আমরা আশা করব আপনারা ইতালি যাওয়ার জন্য ভিজা বাবদ কত টাকা আপনাদের জমা করতে হবে অথবা ইতালি ভিসা খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। এবং আপনারা যদি এই ধরনের পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে অতি অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে সদা সর্বদা জুড়ে থাকুন।
ইতালিতে যাওয়ার জন্য কত ধরনের ভিসা হয়ে থাকে?
ইতালিতে যাওয়ার জন্য সাধারণত দুই ধরনের ভিসা হয়ে থাকে। এগুলি হল নন সিজনাল ভিসা এবং সিজনাল ভিসা।
নন সিজনাল ভিসার ক্ষেত্রে আপনি কত বছর ইতালিতে থাকতে পারবেন?
বন্ধুরা নন সিজনাল ভিসা সাধারণত কোন ব্যক্তি ইতালি কাজের সূত্রে গিয়ে থাকলে সেই ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তাই বন্ধুরা আপনারা যদি নন সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি গিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সর্বনিম্ন ২ থেকে ৩ বছর আপনি ইতালিতে থাকতে পারবেন।
সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি গেলে কত বছর আপনি ইতালিতে থাকতে পারবেন?
বন্ধুরা আপনারা যদি সিজনাল ভিসা নিয়ে ইতালি যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে আপনি অবশ্যই সর্বনিম্ন ৬ মাস এবং সর্বোচ্চ ৯ মাস পর্যন্ত ইতালিতে থাকতে পারবেন।
সাধারণত কোন কোন কাজের সূত্রে সাধারণ মানুষ ইতালি গিয়ে থাকেন?
সাধারণত সাধারণ মানুষ ভ্রমণ, চিকিৎসা, পড়াশোনা এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার কর্মসূত্রে ইতালি দিয়ে থাকেন।
সিজনাল ভিসার কতগুলি প্রকারভেদ রয়েছে?
সিজনাল ভিসার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রকারভেদ রয়েছে যেমন, ইতালি স্পন্সর ভিসা, ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা, ইতালি কৃষি ভিসা, ইতালি মেডিকেল ভিসা, ইতালি টুরিস্ট ভিসা। এছাড়াও ইতালিতে প্রতিবছর বহু দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ হয়ে থাকে।