রোলস রয়েস গাড়ির দাম কত | রোলস রয়েস গাড়ির দাম

বন্ধুরা আমরা প্রত্যেকেই জানি যে কোন মানুষ যদি তার ভ্রমণকে সবথেকে আরামদায়ক করে তুলতে চায় তাহলে গোটা বিশ্বের মধ্যে ‘রোলস রয়েসের’ জুড়ি মেলা ভার। কারণ গোটা বিশ্বের মধ্যে রোলস রয়েছে এমন একটি কোম্পানি যারা দাবি করে তারা পুরো বিশ্বের মধ্যে সবথেকে লাক্সুরিয়াস অর্থাৎ আরামদায়ক গাড়ি বানাতে সক্ষম হয়েছে।

এছাড়াও বলাবাহুল্য যে এখনো পর্যন্ত গোটা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে দামি গাড়ি ‘রোলস রয়েস’ বানাতে সক্ষম হয়েছে। ‘রোলস রয়েস’ এই মডেলটির নাম হল ‘বোট-টেল’ এবং এই গাড়ির বর্তমান বাজারদর ২০০ কোটির অধিক। এটা তো জানলাম এই কোম্পানির ব্যাপারে সামান্য কিছু তথ্য, কিন্তু এখন আমরা জেনে নেব বিশ্বের সবথেকে দামি ও লাক্সুরিয়াস কোম্পানির ইতিহাস সংক্ষেপে।

রোলস রয়েস গাড়ির মডেল ও দামের তালিকা

মডেলের নাম ইঞ্জিন টাইপফুয়েল টাইপদাম
রোলস রয়েস ‘গোস্ট’৬৫৯২ccপেট্রোল(৬.৩৩কিমি/লিটার)৮,২২,৮৩,৭৬২.৬৫ – ৯,৪১,৩২,৬৬৩.৩৯ কোটি টাকা।
রোলস রয়েস ‘ফ্যান্টম’৬৭৪৯ccপেট্রোল(৯.৮কিমি/লিটার)১০,৬৪,৩১,৪৬১.৩৫ – ১২,৪০,৬৮,২২২.০৯কোটি টাকা।
রোলস রয়েস ‘কুলিনান’৬৭৪৯ccপেট্রোল(৯.৫কিমি/লিটার)৮,২২,৭৯,১১৪.৫৬ কোটি টাকা।
রোলস রয়েস ‘রেইত’৬৫৯২ccপেট্রোল(১০.২কিমি/লিটার)৭,৩৬,৫৩,৩১১.৫১ – ৮,৫৩,৭৫,২৪৭.৫৪ কোটি টাকা।
রোলস রয়েস ‘ডাওন’৬৫৯২ccপেট্রোল(৯.৮কিমি/লিটার)৮,২৮,৮৩,২৭৬.০৫ – ৮,৯৬,৯২,৩৮৩.৭১কোটি টাকা।
রোলস রয়েস গাড়ির তালিকা সমূহ উপরে দেওয়া হলো
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

রোলস রয়েস ১৯০৪ সালে তার প্রথম মোটর কার তৈরি করেন এবং সেই বছরের মে মাসে ‘হেনরি রয়েস’ তার বন্ধু ‘চার্লস রোলসের’ সাথে দেখা করেন। যার কোম্পানি তখনকার দিনে লন্ডনে মানসম্মান সম্পন্ন গাড়ি বিক্রি করে। তারপর একটি চুক্তিতে পৌঁছানো হয়েছিল যে রয়েস লিমিটেড একচেটিয়া ভাবে চার্লস রোলস এন্ড কর্পোরেশন এর দ্বারা বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের গাড়ি তৈরি করবে। কিন্তু শর্ত একটাই ছিল যে সেই গাড়ির নাম রোলস-রয়েস রাখতে হবে। আর তারপরই চার্লস রোলস এবং হেনরি রয়েস ১৯০৬ সালে রোলস রয়েস লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন। এমনকি আজও রোলস রয়েস নামটি গাড়ির জগতে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য একটি অত্যন্ত পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে আমাদের কাছে। এবার আমরা জেনে নেব গোটা বিশ্বের মার্কেটে এই সর্বশ্রেষ্ঠ গাড়ি নির্মাতাদের প্রত্যেকটি গাড়ির দাম সম্পর্কে।

নমস্কার বন্ধুরা, আশা করছি আমরা আপনাদের চাহিদা মত ‘রোলস রয়েস’ কোম্পানির সম্বন্ধে বিস্তারিত আপনাদের জানাতে পেরেছি এছাড়াও আপনারা যদি এই কোম্পানির ব্যাপারে কিছু অজানা তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। এছাড়াও আমাদের সাইটে এই ধরনের আরো ইনফরমেশনের পাশাপাশি, ‘প্রত্যেক দিনের বিভিন্ন দেশের টাকার রেট বাংলাদেশী টাকায়’ এবং ‘প্রত্যেকদিনের’ সোনার মূল্যের আপডেট দেয়া হয় এবং আপনারা যদি তা জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট আবারও ভিজিট করবেন।

নমস্কার বন্ধুরা আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে উপকৃত হয়ে থাকেন এবং আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

কেন এই বিখ্যাত রোলস রয়েস গাড়িটি বিশ্বের মানুষের কাছে এত প্রিয়?

বন্ধুরা আমরা প্রত্যেকেই জানি যে কোন মানুষ যদি তার ভ্রমণকে সবথেকে আরামদায়ক করে তুলতে চায় তাহলে গোটা বিশ্বের মধ্যে ‘রোলস রয়েসের’ জুড়ি মেলা ভার। কারণ গোটা বিশ্বের মধ্যে রোলস রয়েছে এমন একটি কোম্পানি যারা দাবি করে তারা পুরো বিশ্বের মধ্যে সবথেকে লাক্সুরিয়াস অর্থাৎ আরামদায়ক গাড়ি বানাতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়াও বলাবাহুল্য যে এখনো পর্যন্ত গোটা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে দামি গাড়ি ‘রোলস রয়েস’ বানাতে সক্ষম হয়েছে। ‘রোলস রয়েস’ এই মডেলটির নাম হল ‘বোট-টেল’ এবং এই গাড়ির বর্তমান বাজারদর ২০০ কোটির অধিক। এটা তো জানলাম এই কোম্পানির ব্যাপারে সামান্য কিছু তথ্য, কিন্তু এখন আমরা জেনে নেব বিশ্বের সবথেকে দামি ও লাক্সুরিয়াস কোম্পানির ইতিহাস সংক্ষেপে।

রোলস রয়েস কোম্পানির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস?

রোলস রয়েস ১৯০৪ সালে তার প্রথম মোটর কার তৈরি করেন এবং সেই বছরের মে মাসে ‘হেনরি রয়েস’ তার বন্ধু ‘চার্লস রোলসের’ সাথে দেখা করেন। যার কোম্পানি তখনকার দিনে লন্ডনে মানসম্মান সম্পন্ন গাড়ি বিক্রি করে। তারপর একটি চুক্তিতে পৌঁছানো হয়েছিল যে রয়েস লিমিটেড একচেটিয়া ভাবে চার্লস রোলস এন্ড কর্পোরেশন এর দ্বারা বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের গাড়ি তৈরি করবে। কিন্তু শর্ত একটাই ছিল যে সেই গাড়ির নাম রোলস-রয়েস রাখতে হবে। আর তারপরই চার্লস রোলস এবং হেনরি রয়েস ১৯০৬ সালে রোলস রয়েস লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন। এমনকি আজও রোলস রয়েস নামটি গাড়ির জগতে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য একটি অত্যন্ত পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে আমাদের কাছে। এবার আমরা জেনে নেব গোটা বিশ্বের মার্কেটে এই সর্বশ্রেষ্ঠ গাড়ি নির্মাতাদের প্রত্যেকটি গাড়ির দাম সম্পর্কে।

Leave a Comment