Advertisements

বিদ্যুতের দাম বাংলাদেশ | বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি

Advertisements
Rate this post

আসসালামুয়ালিকুম বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই ভাল আছেন অসুস্থ আছেন। বন্ধুরা বাংলাদেশে বিদ্যুতের দাম আগামী বৃহস্পতিবার বৃদ্ধি পেতে চলেছে। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনারের তরফ থেকে কেন নেয়া হয়েছে এবং বিদ্যুতের বিল কতটাই বা বৃদ্ধি পেতে চলেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমরা আপনাদের জানিয়ে দেবো এই পোষ্টের মাধ্যমে।

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ঘোষণা করা হয়েছে যে বিদ্যুতের পাইকারি পর্যায়ে নতুন দাম ঘোষণা হবে আগামী বৃহস্পতিবার। তবে অবশ্যই বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সদস্য (গ্যাস) মো. মকবুল-ই-ইলাহী চৌধুরী বিদ্যুতের দাম বাড়ার সিদ্ধান্তের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বলে জানা যায়।

আলোচনা সহ সংবাদ মাধ্যমে তিনি বলেছেন, আগামী কাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৩০মিনিটে বিদ্যুতের পাইকারি পর্যায়ে দাম বাড়ানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হবে।

তবে এর আগেই, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত ১৮ই মে গণশুনানি হয়েছে। অবশ্য নিয়ম অনুযায়ী গণশুনানির পর ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়ার নিয়ম। আর এখানে অবস্থায় আগামী ১৪ অক্টোবর গণশুনানির ৯০ কার্যদিবসের সময়সীমা শেষ হতে চলেছে।

গত রোববার বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিলের মন্তব্যে এর আগে যে কোনো দিন বিদ্যুতের দাম বাড়ার ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছিলেন।

কিছুদিন আগেই এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে ঘোষণা করে দেব। আমাদের ৫০-৬০ পৃষ্ঠার একটা রায়, প্রতিটি শব্দ দেখে দিতে হয়। এ জন্য আমাদের একটু সময় লাগছে। অবশ্য এই মুহূর্তে রায় ঘোষণার কাজটি ফাইনাল স্টেজে রয়েছে।”

পিডিবি গ্রাহক পর্যায়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই দামে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। তাই বিদ্যুতের পাইকারি দাম বাড়ানো হয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি/PDB) কথা মতই। জানা যায়, কারিগরি কমিটি তাদের সুপারিশে বলেছে, ভোক্তা পর্যায়ে দাম না বাড়ালে পাইকারি মূল্যহার কার্যকর করা সম্ভব নয়। সংশ্লিষ্টরা আরো বলেন যে, এই দাম বৃদ্ধির প্রভাব গ্রাহকদের ওপরও পড়তে পারে।

Related Posts